চাঁদপুর বিশ্ববিদ্যালয়।ভুমি অধিগ্রহণের জন্য ১৯৩ কোটি ৯০ লাখ টাকাই চান উপাচার্য
চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জমি অধিগ্রহণের জন্য জেলা প্রশাসকের (ডিসি) আনুমানিক ১৯৩ কোটি ৯০ লাখ টাকা বরাদ্দের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠান উপাচার্য। ফলে ডিসির প্রাক্কলিত ব্যয় সঠিকভাবে নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। আর সরকার সাশ্রয় হতে যাচ্ছে ৩৫৯ কোটি টাকা।
রোববার উপাচার্য নাসিম আখতার মন্ত্রণালয়ের সচিবকে চিঠি দেন।
ভূমি অধিগ্রহণের জন্য ৫৫৩ কোটি টাকার জমি চেয়ে স্থানীয় লক্ষ্মীপুর ইউপি চেয়ারম্যান সেলিম খান ও অন্য মালিকদের করা রিট আবেদনের শুনানির তিন দিন পর এ চিঠি আসে। জমির মালিকদের দায়ের করা রিট আবেদনের রায়ের জন্য আগামী ২০ এপ্রিল দিন ধার্য করা হয়েছে।
উপাচার্যের চিঠি অনুযায়ী, ডিসি মোট ৬২ দশমিক ৫ একর জমির মূল্য ১৯৩ কোটি ৯০ লাখ টাকা। ১২০ কার্যদিবসের মধ্যে অর্থ বরাদ্দ করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছিল।
চিঠির বিষয়ে উপাচার্য নাসিম আখতার বলেন, সেলিম খানের মামলায় কী রায় হবে তা বলা যাচ্ছে না। তবে কাজ বন্ধ করা যাবে না। তাই জমি অধিগ্রহণের জন্য ডিসির প্রাক্কলিত অর্থ বরাদ্দের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছি। আদালতের স্থিতাবস্থা বেড়ে যাওয়ায় এ চিঠি দেওয়া সম্ভব হয়েছে। টাকা পেলে জেলা প্রশাসক জমির মালিকদের দেবেন। তবে আদালতের রায়ে অন্য কিছু থাকলে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ডিসি অঞ্জনা খান মজলিশ বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ের জমি অধিগ্রহণের জন্য আমরা ১৯৩ কোটি ৯০ লাখ টাকা প্রাক্কলন দিয়েছি। আমরা মন্ত্রণালয়কে বলেছি যে সমস্ত নথির দাম থাকলে ৫৫৩ কোটি টাকা হত।