• বাংলা
  • English
  • জাতীয়

    রাজধানীর পেট্রোল পাম্পগুলোতে জ্বালানি সরবরাহ স্বাভাবিক রয়েছে

    জ্বালানি তেল বিক্রি বৃদ্ধিসহ তিন দফা দাবি বাস্তবায়ন না হওয়ায় রোববার থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য পেট্রোল পাম্প বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে একদল পেট্রোল পাম্প মালিক। তবে ধর্মঘটের প্রথম দিনে রাজধানীতে অনেক পাম্প খোলা থাকতে দেখা গেছে। তারা ধর্মঘট মানে না। ওইসব পাম্পে পেট্রোল, ডিজেল, অকটেন জ্বালানি বিক্রি হয়।

    কল্যাণপুরের অন্যতম তেল ও সিএনজি পাম্প খালেক সার্ভিস সেন্টারে বিক্রি হচ্ছে পেট্রোল, ডিজেল, অকটেন। বিক্রয়কর্মী শাহাদাত তালুকদার বলেন, আমাদের পাম্প ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকে। যারা হরতাল ডেকেছে তারা ভুয়া।

    মিরপুরের রোকেয়া সরণির তেল পাম্পের কর্মচারী রাচেল বলেন, “আমরা ধর্মঘটের বিষয়ে জানি না।

    যতক্ষণ তেল মজুদ থাকবে ততক্ষণ আমরা বিক্রি করব।

    রাজধানীর মিরপুর, গাবতলী, তেজগাঁও ও মতিঝিলের ১৮টি তেল পাম্পেও একই চিত্র দেখা গেছে। রাজধানীর এসব এলাকার তেলের পাম্পগুলো অন্য দিনের মতোই তেল বিক্রি করছে। কোনো পাম্প থেকে তেল না নিয়ে গাড়ি ফিরছে না।

    এ বিষয়ে কোনো গাড়ি চালক বা মোটরসাইকেল চালক তেল পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ করেন।

    গাবতলীর চালক আরজেদ আলী বলেন, “আমি শুনেছি তেলের পাম্পে ধর্মঘট চলছে। যেখানে, সব পাম্প খোলা আছে, আমরাও তেল নিয়েছি। গাবতলীর সোহরাব সার্ভিসে কর্মরত জাকির হোসেন বলেন, “আমরা বিক্রি করছি। তেল।” হরতাল আছে কি না জানি না।

    আমাদের জানানোও হয়নি; আমাদের ম্যানেজার এ সম্পর্কে জানেন। ম্যানেজারকে খুঁজতে গিয়ে জানা গেল তিনি এখনও আসেননি।