জাতীয়

ভাসানচরে স্থানান্তর শুরু হয়

মিয়ানমার থেকে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গারা ভাসানচরে স্থান পরিবর্তন শুরু করেছে। বৃহস্পতিবার স্বেচ্ছায় যেতে ইচ্ছুক প্রথম দল ভাসানচরের দিকে যাত্রা শুরু করে। এখনও অবধি তারা কক্সবাজারের বিভিন্ন শিবিরে অবস্থান করছেন।

সূত্র মতে, কমপক্ষে ১,০০০ রোহিঙ্গা গতরাত আটটা পর্যন্ত ভাসানচরের উদ্দেশ্যে টেকনাফ শিবির ছেড়ে যায়। এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। বাস্তুচ্যুতদের মধ্যে এক লাখ রোহিঙ্গাকে নোয়াখালীর হাতিয়ার ভাসানচরে অস্থায়ী আবাসন সরবরাহ করা হয়েছে। শহরের বেশিরভাগ আধুনিক সুযোগ-সুবিধাগুলি সেখানে নিশ্চিত করা হয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রশাসন ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার তত্ত্বাবধানে কুতুপালঙ্গাসহ আরও কয়েকটি শিবির থেকে রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে স্থানান্তর শুরু হয়

মিয়ানমার থেকে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গারা ভাসানচরে স্থান পরিবর্তন শুরু করেছে। বৃহস্পতিবার স্বেচ্ছায় যেতে ইচ্ছুক প্রথম দল ভাসানচরের দিকে যাত্রা শুরু করে। এখনও অবধি তারা কক্সবাজারের বিভিন্ন শিবিরে অবস্থান করছেন।

সূত্র মতে, কমপক্ষে ১,০০০ রোহিঙ্গা গতরাত রাত আটটা পর্যন্ত ভাসানচরের উদ্দেশ্যে টেকনাফ শিবির ছেড়ে যায়। এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। বাস্তুচ্যুতদের মধ্যে এক লাখ রোহিঙ্গাকে নোয়াখালীর হাতিয়ার ভাসানচরে অস্থায়ী আবাসন সরবরাহ করা হয়েছে। শহরের বেশিরভাগ আধুনিক সুযোগ-সুবিধাগুলি সেখানে নিশ্চিত করা হয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রশাসন ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার তত্ত্বাবধানে কুতুপালঙ্গাসহ আরও কয়েকটি শিবির থেকে রোহিঙ্গাদের প্রথমে গাড়িতে করে চট্টগ্রামে আনা হয়েছিল। রেডি রেসপন্স বাথ, বিএফ শাহীন কলেজ, বাংলাদেশ নৌবাহিনীর বোট ক্লাবের অঞ্চলে পতেঙ্গায় অস্থায়ী ট্রানজিট পয়েন্ট স্থাপন করা হয়েছে। বেশ কয়েকটি জাহাজ তার পাশের জেটিতে অপেক্ষা করছে। শুক্রবার রোহিঙ্গাদের পানিতে করে ভাসানচরে নিয়ে যাওয়া হবে।

মন্তব্য করুন