বিএনপির কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়া ২২ নেতাকর্মীকে সংবর্ধনা
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা ও বসুরহাট পৌরসভা থেকে কারামুক্ত হওয়া ২২ নেতা-কর্মীকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। সোমবার বিকেলে জেলার মাইজদী নোয়া হোটেল অ্যান্ড কনভেনশন সেন্টারে এ সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়।
গত ২৮ অক্টোবর রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির জনসভার পর থেকে চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে গ্রেফতার ও কারাবন্দি ছিলেন সংবর্ধিত নেতাকর্মীরা।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সদস্য মো. ফখরুল ইসলাম। তিনি বলেন, “রাজনৈতিক নেতাদের জন্য কারাগার একটি শ্রেণীকক্ষের মতো। দেশ ও জাতিকে বাঁচাতে ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে আত্মনিয়োগ করে সবাইকে নিজ নিজ জায়গা থেকে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করতে হবে। জেল-জুলুম দিয়ে জাতীয়তাবাদী শক্তিকে দমন করা যাবে না। আজকের দিনটি। ২২ জন কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছে তার উজ্জ্বল উদাহরণ।
ফখরুল ইসলাম বলেন, ‘চলমান আন্দোলনে ভবিষ্যৎ রাষ্ট্রনায়ক তারেক রহমানের হাতকে শক্তিশালী করার জন্য নোয়াখালী-৫ (কোম্পানীগঞ্জ-কবিরহাট) এলাকার বিএনপির সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। যে কোন প্রয়োজনে পাশে আছি। ভবিষ্যতেও থাকব।
ফখরুল ইসলামের স্ত্রী জোৎসনা আরা বেগম, বসুরহাট পৌর বিএনপির সহ-সভাপতি শওকত হোসেন সগীর, জসিম উদ্দিন আলমগীর, নোয়াখালী জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আবু হাসান মোহাম্মদ নোমান, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা যুবদলের আহবায়ক ফজলুল কবির ফয়সাল, বসুরহাট পৌর যুবদলের আহবায়ক ওবায়দুল কাদের হোসেন প্রমুখ। সেক্রেটারি মাজহারুল হক তৌহিদ, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক এমরান হোসেন সাগর, যুগ্ম আহবায়ক আজিজ আজমির, ৯নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি মাইন উদ্দিন মিন্টু, চরহাজারী ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল হাসেম, ওয়ার্ড নং বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন মানিক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। . .