ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন স্বাস্থ্য খাতের উদ্যোগ।রংতুলির মাধ্যমে নিরাপদ সড়কের দাবিতে শিশুরা
বাংলাদেশে সড়ক দুর্ঘটনা অর্ধেকে কমাতে, রংতুলির মাধ্যমে নিরাপদ সড়কের দাবি তুলে ধরে ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন হেলথ সেক্টর কর্তৃক শিশু-কিশোর চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
শনিবার (২৭ জানুয়ারি) দুপুর ১২টায় রাজধানীর বাংলাদেশ শিশু একাডেমির রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই মিলনায়তনে ‘সড়ক নিরাপত্তা আইন’-এর প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।
কাজী শরিফুল আলমের সভাপতিত্বে এ চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ শিশু একাডেমির মহাপরিচালক আনজির লিটনের ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আনজির লিটন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন হেলথ অ্যান্ড ওয়াশ সেক্টরের পরিচালক ইকবাল মাসউদ। চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় শতাধিক শিক্ষার্থী অংশ নেয়।
অতিথিরা সড়ক নিরাপত্তা আইনের গুরুত্ব সম্পর্কে বলেন, সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ মূলত মোটরযান আইন। যেখানে মোটরযানের ফিটনেস, লাইসেন্স, রুট পারমিট এবং আইন ভঙ্গের জন্য জরিমানাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। এই আইন সড়ক ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তা সম্পর্কে অজ্ঞ। তাই এই আইন ব্যবহার করেও কাঙ্খিত ফল পাওয়া যাচ্ছে না। এসডিজি অনুযায়ী, বাংলাদেশে সড়ক দুর্ঘটনা অর্ধেকে কমাতে একটি “সড়ক নিরাপত্তা আইন” প্রয়োজন।
শনিবার (২৭ জানুয়ারি) দুপুর ১২টায় রাজধানীর বাংলাদেশ শিশু একাডেমির রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই মিলনায়তনে ‘সড়ক নিরাপত্তা আইন’-এর প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।
কাজী শরিফুল আলমের সভাপতিত্বে এ চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ শিশু একাডেমির মহাপরিচালক আনজির লিটনের ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আনজির লিটন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন হেলথ অ্যান্ড ওয়াশ সেক্টরের পরিচালক ইকবাল মাসউদ। চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় শতাধিক শিক্ষার্থী অংশ নেয়।
অতিথিরা সড়ক নিরাপত্তা আইনের গুরুত্ব সম্পর্কে বলেন, সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ মূলত মোটরযান আইন। যেখানে মোটরযানের ফিটনেস, লাইসেন্স, রুট পারমিট এবং আইন ভঙ্গের জন্য জরিমানাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। এই আইন সড়ক ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তা সম্পর্কে অজ্ঞ। তাই এই আইন ব্যবহার করেও কাঙ্খিত ফল পাওয়া যাচ্ছে না। এসডিজি অনুযায়ী, বাংলাদেশে সড়ক দুর্ঘটনা অর্ধেকে কমাতে একটি “সড়ক নিরাপত্তা আইন” প্রয়োজন।