• বাংলা
  • English
  • আবহাওয়া

    জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে শৈত্যপ্রবাহ

    পৌশের শেষে আবহাওয়ার আচরণ বদলে গেছে। চলতি মাসের জন্য তিনটি শৈত্যপ্রবাহের পূর্বাভাস ছিল। তবে আবহাওয়া অধিদফতর এখন জানাচ্ছে যে এই মাসে কমপক্ষে একটি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।

    ইতিমধ্যে তাপমাত্রা বেড়েছে; শীতকালীন হ্রাসের এই ধারাটি পরবর্তী ৬-৭ দিনের জন্য থাকতে পারে। আবহাওয়া অধিদফতর জানিয়েছে, জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে শৈত্যপ্রবাহ হতে পারে।

    আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ বলেন, “পূর্বাভাস সত্ত্বেও এবার বেশি শীত পড়বে না।” এই মাসের ১০ তম পরে, তাপমাত্রা কিছুটা কমবে। মাসের মাঝামাঝি সময়ে একটি শৈত্যপ্রবাহ হতে পারে। তারপরে আবার তাপমাত্রা বাড়তে পারে।

    মঙ্গলবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল শ্রীমঙ্গলে, ১০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

    গত কয়েকদিন ধরে সারা দেশে রোদ জ্বলছে। আবহাওয়াবিদ আবদুর রহমান আরও বলেন, এই শীতে তাপমাত্রা কিছুটা বেশি।

    আবহাওয়াবিদ আবদুর রহমান খান বলেন যে পৌষের এই সময়কালেও তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণ হ’ল পশ্চিমা হালকা চাপের প্রভাবে শীতকালে একরকম বৃষ্টির কারণে তাপমাত্রা আরও হ্রাস পায়। তবে এবার সেই বৃষ্টির পরিস্থিতি প্রকৃতিতে ঘটেনি। পশ্চিমে হালকা চাপ ভূমধ্যসাগরে তৈরি হয়। এরপরে এটি পাকিস্তান, আফগানিস্তান, ভারত এবং হিমালয়ের পাদদেশের মধ্য দিয়ে দেশে প্রবেশ করে। এবার তা কঠোরভাবে হয়নি। তিনি দিল্লিতে এসেছেন তবে বাংলাদেশে আসেনি। তাই এই শীতে কোনও বৃষ্টি হচ্ছে না।

    আবহাওয়াবিদ জানিয়েছেন, রংপুর অঞ্চলে হালকা মেঘ দেখা গেছে, যেখানে হালকা বৃষ্টির পূর্বাভাস ছিল। তবে বৃষ্টি না হওয়ার আরও লক্ষণ রয়েছে।

    মন্তব্য করুন