কাউন্সিলর ও সহযোগীদের হত্যা।বাড়িতে হামলার ভয়ে স্ট্রোক করে মৃত্যু
কুমিল্লায় কাউন্সিলর সোহেলসহ তার সহযোগীদের হত্যার ঘটনায় অন্তত ২০টি বাড়িতে হামলা ও ভাংচুর করা হয়েছে। এ সময় বাড়িতে হামলার সময় আতঙ্কে শাহিনুর ইসলাম (৫৭) নামে এক ব্যক্তি মারা যান। তিনি বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের কর্মচারী ছিলেন।
তার (শাহিনুর ইসলাম) ছেলে সানজিদ জানান, সোমবার রাত ৯টা থেকে হামলাকারীরা বেশ কয়েকবার তাদের বাড়িতে হামলা চালায়। ময়নামতি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পর আমার বাবা মারা যান।
কুমিল্লার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এম তানভীর আহমেদ বলেন, আমি জানতে পেরেছি হামলার সময় স্ট্রোক করে ওই ব্যক্তি মারা গেছেন।
এদিকে ময়নাতদন্ত শেষে মঙ্গলবার সকাল সোয়া ১০টার দিকে নিহত কাউন্সিলর সোহেল ও হরিপদ সাহার মরদেহ বাড়িতে আনা হয়। এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি আনোয়ারুল আজিম বলেন, যেসব এলাকায় হামলা হতে পারে সেখানে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।