• বাংলা
  • English
  • আন্তর্জাতিক

    ইসরায়েলের নতুন ভয় হুথিদের “ফিলিস্তিনি ক্ষেপণাস্ত্র” নিয়ে

    হামাসের মিত্র ইয়েমেনের হুথি বিদ্রোহীরা অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় নৃশংস হামলা ও গণহত্যার জবাবে ইসরায়েলের ওপর হামলা অব্যাহত রেখেছে। এই হামলায় প্রথমবারের মতো সুপারসনিক মিসাইল ব্যবহার শুরু করেছে গোষ্ঠিটি। নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের নাম ‘প্যালেস্টাইন মিসাইল’। ইরানের আদলে তৈরি হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রটি গত সপ্তাহে অন্তত দুবার ইসরায়েলের মূল ভূখণ্ডে আঘাত হেনেছে, যা তেল আবিবে আতঙ্কের সৃষ্টি করেছে।

    গত সোমবার প্রতিরোধ যোদ্ধা হুথি বিদ্রোহীরা বলেছে যে দক্ষিণ ইসরায়েলের বন্দর নগরীতে একটি “ফিলিস্তিনি ক্ষেপণাস্ত্র” দিয়ে হামলা চালানো হয়েছে। তবে কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।

    এর আগে গত সপ্তাহে ৪ জুন একই শহরে প্রথম ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়। ওই দিন হামলায় কিছু ড্রোনও ব্যবহার করা হয়েছিল। ওইদিন হামলার পর টেলিভিশনে প্রচারিত এক বিবৃতিতে হুথির মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইয়াহিয়া সারি বলেন, “ইসরায়েলের দখলে থাকা ইলাত বন্দরে একটি সামরিক স্থাপনায় ‘ফিলিস্তিন’ নামের একটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা করা হয়েছে। হামলার মূল উদ্দেশ্য ছিল। অর্জন

    রিপোর্ট অনুযায়ী, হুথি হামলা শুরু হওয়ার পরপরই ইলাতে সাইরেন দিয়ে ইসরায়েলিদের সতর্ক করা হয়েছিল এবং আশ্রয়কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছিল। তেল আবিব হামলার কথা স্বীকার করলেও ক্ষয়ক্ষতি ও হতাহতের পরিমাণ জানায়নি।

    তবে হাউথি কর্মকর্তারা বলছেন, তারা স্বীকার না করলেও এসব হামলায় ইসরায়েলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

    গত বছরের ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার অজুহাতে গাজায় সামরিক অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। ইসরাইল গত ৮ মাস ধরে পশ্চিম তীর ও গাজায় ফিলিস্তিনিদের গণহত্যা করছে।