• বাংলা
  • English
  • বিজ্ঞান ও প্রজক্তি

    ইনকিউবেশন সেন্টার হবে ১১ জেলায়

     

    ইনকিউবেশন সেন্টার হবে ১১ জেলায়

    দেশের আরও ১১টি জেলায় শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার স্থাপন করা হবে। ২৫ আগস্ট মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী ও জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) চেয়ারপার্সন শেখ হাসিনা এ প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছেন।

    প্রকল্পটি বাস্তবায়নে সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৭৯৮ কোটি ৯১ লাখ টাকা। যে ১১টি উপজেলায় শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার স্থাপন হবে সেগুলো হল- সিরাজগঞ্জের কাজীপুর, জয়পুরহাটের কালাই, দিনাজপুর সদর, মানিকগঞ্জের শিবালয়, কিশোরগঞ্জ সদর, নারায়ণগঞ্জ সদর, চাঁদপুরের মতলব, বান্দরবানের বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস, ভোলা সদর, কুষ্টিয়া সদর এবং মেহেরপুর সদর।

    এছাড়াও তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগ দেশের ৬৪ জেলায় শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার তৈরির পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের অধীন বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এর বাস্তবায়ন করবে।

    এরই ধারাবাহিকতায় দেশের ১২টি স্থানে শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার স্থাপন শুরু হয়। এর মধ্যে রাজশাহী ও নাটোরে আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার স্থাপনের কাজ শেষ হয়েছে। মঙ্গলবার একনেকে পাস হওয়া প্রকল্পটি চলতি মাস থেকে শুরু হয়ে ২০২৫ সালের জুনের মধ্যে বাস্তবায়ন করবে বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ।

    তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, দেশের ৬৪ জেলায় এ ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার তৈরি করা হবে। এ সেন্টারের মাধ্যমে হাজার হাজার তরুণ-তরুণী প্রযুক্তিনির্ভর জ্ঞানভিত্তিক কর্মসংস্থানের সুযোগ পাবে।

    এতে করে তারা আত্মনির্ভরশীলও হওয়ার সুযোগ পাবে। দেশের ৬৪ জেলায় আগামী ২০৪১ সাল নাগাদ এখান থেকে প্রায় ১০ লাখের প্রশিক্ষণের সুযোগ সৃষ্টি হবে এবং প্রায় ৫ লাখ মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হোসনে আরা বেগম বলেন, ‘আমরা সব প্রকল্প তরুণ প্রজন্মের কথা চিন্তা করে হাতে নেই। আজ একনেকে পাস হওয়া দেশের ১১টি স্থানে শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার স্থাপন প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের দক্ষ মানবসম্পদ সৃষ্টির ক্ষেত্রে মাইলফলক রচিত হবে’।

    মন্তব্য করুন